২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৮ অপরাহ্ন, ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা! দর্শনায় দাড়ানো ট্রাকে আগুন ধরিয়েছে দুর্বৃত্তরা বিরামপুর রেলস্টেশনে ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের বড় বোনের ইন্তেকাল চুয়াডাঙ্গায় স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে স্ত্রীর মৃত্যু জীবননগরে পূর্বাশা পরিবহনের ডাকাতি, নগদ অর্থ ও মালামাল লুট
হাসানাতের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও মানিলন্ডারিংয়ের মামলা

হাসানাতের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও মানিলন্ডারিংয়ের মামলা

আজকের ক্রাইম ডেক্স
বরিশাল-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (১৯ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার দুদকের উপ-পরিচালক এস. এম. রাশেদুর রেজা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ অসৎ উদ্দেশে জ্ঞাত আয় বহির্ভূতভাবে ১৯ কোটি ৭১ লাখ ৮৩ হাজার ৭৫৯ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন।

পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনকভাবে ৮০ কোটি ৪৯ লাখ ১৭ হাজার ৩২৭ টাকা ৮৫ পয়সা লেনদেন করেছেন, যা দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ হিসেবে প্রতীয়মান হয়েছে।

দুদক জানায়, অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, আসামির নামে ১০ কোটি ২৩ লাখ টাকার স্থাবর এবং ৩৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদ রয়েছে। তার মোট সম্পদ ও পারিবারিক ব্যয় বাবদ খরচ দাঁড়ায় প্রায় ৫৭ কোটি ১৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, অথচ বৈধ আয়ের উৎস পাওয়া গেছে মাত্র ৩৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকার। ফলে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৯ কোটি ৭১ লাখ টাকায়।

মামলাটি দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় দায়ের করা হয়েছে।

দুদক জানিয়েছে, তদন্তের মাধ্যমে আসামির অন্যান্য সম্পদ বা অপরাধের সঙ্গে অন্য কোনো ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতা থাকলে তা খতিয়ে দেখা হবে।

মামলায় ঘটনাস্থল হিসেবে ঢাকা মহানগর, বরিশাল জেলা এবং আসামির অন্যান্য সম্পদের অবস্থান উল্লেখ করা হয়েছে। ঘটনাকাল ধরা হয়েছে ২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019